
বুধবার, ৩ অক্টোবর ২০১৮
প্রথম পাতা » খুলনা | জাতীয় সংবাদ | নির্বাচন | বক্স্ নিউজ | রাজনীতি | শিরোনাম » কুষ্টিয়া-১ আসন প্রবীণদের দ্বন্দ্ব বিরোধে তৃণমূলের নজরে হাসু
কুষ্টিয়া-১ আসন প্রবীণদের দ্বন্দ্ব বিরোধে তৃণমূলের নজরে হাসু
Bijoynews : কুষ্টিয়ার দৌলতপুর আওয়ামী লীগ বহুভাগে বিভক্ত। প্রবীণদের দ্বন্দ্ব-বিরোধে তরুণ প্রার্থী অ্যাডভোকেট হাসানুল আসকার হাসু তৃণমূলে আস্থার প্রতীক হয়ে উঠেছেন। উপজেলা আওয়ামী লীগের কোন্দল নিরসনে জেলা আওয়ামী লীগের প্রতিনিধি হিসেবে তিনি সমন্বয়কের দায়িত্ব পালন করছেন।
১৯৯৭ সালে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের মতিয়ার হলের সাধারণ সম্পাদক এবং পরের বছর ১৯৯৮ সালে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের প্রচার সম্পাদক নির্বাচিত হন। ২০০৪ সালে দৌলতপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের শিক্ষাবিষয়ক সম্পাদক এবং ২০০৫ সালে কুষ্টিয়া জেলা আওয়ামী লীগের উপ-দফতর সম্পাদক নির্বাচিত হন এই তরুণ নেতা। বর্তমানে তিনি কুষ্টিয়া জেলা আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক ও দৌলতপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
আসন্ন সংসদ নির্বাচন ঘিরে কুষ্টিয়া ও দৌলতপুর আসনে দলের একাধিক মনোনয়নপ্রত্যাশী মাঠে সরব রয়েছেন। উপজেলায় আওয়ামী লীগের সাধারণ কর্মী, সমর্থক আর ভোটার থাকলেও দলীয় বিরোধে বারবার পরাজয় জুটেছে প্রার্থীদের কপালে। এবারও সেই বিরোধ তুঙ্গে। বর্তমান ও সাবেক এমপির কর্মীদের মধ্যে দা-কুমড়া সম্পর্ক।
এর বাইরেও আছে আলাদা ধারা। দলের প্রবীণ নেতাদের চলমান বিরোধের কারণে বঞ্চিত ও হতাশ নেতাকর্মীদের পাশে থেকে সবাইকে একত্র করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন তরুণ হাসানুল আসকার হাসু। দিনরাত গণসংযোগ করে নৌকার পক্ষে ব্যাপক সাড়া জাগিয়েছেন তিনি।
মাদকের বিরুদ্ধে বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তা ও পুলিশ কর্মকর্তাসহ দলীয় নেতাকর্মী এবং সাধারণ মানুষকে সঙ্গে নিয়ে মাদক নির্মূলে ব্যাপক ভূমিকা পালন এবং প্রচারণার মাধ্যমে সরকারের উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ড সবার সামনে তুলে ধরেছেন সুবক্তা হাসানুল আসকার।
তরুণ প্রার্থী হাসানুল আসকার হাসু বলেন, নিজেকে নিয়ে কিছু বলতে চাই না। আমার কথা বলবে আমার অঞ্চলের মানুষ। আমি হাইব্রিড নেতা নই। বাপ-দাদারা জীবনের শেষ সময় পর্যন্ত আওয়ামী লীগের জন্য নিবেদিত ছিলেন।
আমি স্কুলজীবন থেকে তাদের দেখানো আদর্শ ধারণ করে চলেছি। তবে নেত্রী ও দলের বাইরে আমি কোনো কাজ করব না। যদি দল মনে করে আমি যোগ্য প্রার্থী তবেই নির্বাচন করব।